শুভ সকাল ডেস্ক:-
সাবেক লায়ন্স গভর্ণর ও মমতা’র প্রধান নির্বাহী রফিক আহমদ এনজিও সেক্টর ও সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-১৯ লাভ করেন। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক গবেষনা কর্তৃক আয়োজিত ‘উপমহাদেশে শিক্ষা বিস্তারে শেরে বাংলার ভুমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তাকে এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজী। এছাড়াও অনুষ্ঠানের প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট আবিদা আনজুম মিতা এম.পি। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, অর্থ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব পীরজাদা শহীদুল হারুন, মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মোশাররফ হোসেন খান প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির মহাসচিব মো.আর.কে রিপন, যুগ্ন মহাসচিব এম.এইচ আরমান চৌধুরীসহ অন্যান্যরা।
উল্লেখ্য উক্ত অনুষ্ঠানে আরো কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্ব স্ব ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য উক্ত পুরষ্কার প্রদান করা হয়। আলহাজ্ব রফিক আহমদ এনজিও সেক্টরে তার সূদীর্ঘ ৩৬ বছর পদচারণায় ব্যতিক্রমধর্মী অবদান এবং বিশেষ কৃতিত্বের জন্য এ অ্যাওয়ার্ড এ ভুষিত হন। তাঁর সুনিপুণ নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে মমতা ‘শ্রেষ্ঠ সংগঠন’ হিসেবে ১২ বার জাতীয় পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৯১ সালে সমাজ কল্যান পরিষদ প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ সমাজ সেবক হিসেবে স্বর্ন পদক অর্জনের বিরল কৃতিত্ত্বের অধিকারী। ২০০২ সালে তিনি সমাজ সেবা অধিদপ্তর তাঁকে শ্রেষ্ঠ সমাজসেবা পদকে ভূষিত করেন। সমাজ সেবক হিসেবে তিনি ইউনেস্কো পুরষ্কার ও লায়ন্স ক্লাব কর্তৃক ২০১৫ সালে স্বর্ণপদকে ভূষিত হন। উল্লেখ্য, আলহাজ রফিক আহমেদ ইতিপূর্বে সমাজসেবা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা ২০১৭, শেরে বাংলা স্মৃতি পদক ২০১৭, বাংলা রিপোর্ট পদক ২০১৬, মহাত্মা গান্ধী শান্তি পদক ২০১৫, বাংলারডাক বিজনেজ পদক ২০১৫, নজরুল পদক ২০১৫, ফিদেল কাস্ত্রো এওয়ার্ড-২০১৭, মাদার তেরেসা গোল্ড মেডেল ২০১৭, কবি সুফিয়া কামাল এ্যাওয়ার্ড -২০১৭, নবাব স্যার সলিমুল্লাহ গোল্ড মেডেল’১৮, দাঁড়িকমা প্রকাশনী পুরষ্কার ১৯ সহ বিভিন্ন দেশীয় ও আর্ন্তজাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-১৯ অর্জন করায় মমতার কার্যকরী পরিষদ, সাধারন পরিষদ, উন্নয়ন কমিটিসহ মমতার সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মীবৃন্দের পক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করা হয়।
উল্লেখ্য উক্ত অনুষ্ঠানে আরো কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্ব স্ব ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য উক্ত পুরষ্কার প্রদান করা হয়। আলহাজ্ব রফিক আহমদ এনজিও সেক্টরে তার সূদীর্ঘ ৩৬ বছর পদচারণায় ব্যতিক্রমধর্মী অবদান এবং বিশেষ কৃতিত্বের জন্য এ অ্যাওয়ার্ড এ ভুষিত হন। তাঁর সুনিপুণ নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে মমতা ‘শ্রেষ্ঠ সংগঠন’ হিসেবে ১২ বার জাতীয় পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৯১ সালে সমাজ কল্যান পরিষদ প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ সমাজ সেবক হিসেবে স্বর্ন পদক অর্জনের বিরল কৃতিত্ত্বের অধিকারী। ২০০২ সালে তিনি সমাজ সেবা অধিদপ্তর তাঁকে শ্রেষ্ঠ সমাজসেবা পদকে ভূষিত করেন। সমাজ সেবক হিসেবে তিনি ইউনেস্কো পুরষ্কার ও লায়ন্স ক্লাব কর্তৃক ২০১৫ সালে স্বর্ণপদকে ভূষিত হন। উল্লেখ্য, আলহাজ রফিক আহমেদ ইতিপূর্বে সমাজসেবা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা ২০১৭, শেরে বাংলা স্মৃতি পদক ২০১৭, বাংলা রিপোর্ট পদক ২০১৬, মহাত্মা গান্ধী শান্তি পদক ২০১৫, বাংলারডাক বিজনেজ পদক ২০১৫, নজরুল পদক ২০১৫, ফিদেল কাস্ত্রো এওয়ার্ড-২০১৭, মাদার তেরেসা গোল্ড মেডেল ২০১৭, কবি সুফিয়া কামাল এ্যাওয়ার্ড -২০১৭, নবাব স্যার সলিমুল্লাহ গোল্ড মেডেল’১৮, দাঁড়িকমা প্রকাশনী পুরষ্কার ১৯ সহ বিভিন্ন দেশীয় ও আর্ন্তজাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-১৯ অর্জন করায় মমতার কার্যকরী পরিষদ, সাধারন পরিষদ, উন্নয়ন কমিটিসহ মমতার সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মীবৃন্দের পক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করা হয়।